সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় - স্থায়ী মোটা হওয়ার ঔষধের নাম
প্রিয় পাঠক ও পাঠিকা আসসালামু আলাইকুম, আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় হলো সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় - স্থায়ী মোটা হওয়ার ঔষধ,মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা,মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ,ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় ,মোটা হওয়ার ব্যায়াম সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় - স্থায়ী মোটা হওয়ার ঔষধ সম্পর্কে-
সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সমূহঃ
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সাধারণত উচ্চ কার্বোহাইড্রেট, উচ্চ প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর প্রাণীর উপাদানে ভরপ্রাপ্ত। এই মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকায় প্রধানতঃ মাংস, দুধ ও দুধ পণ্য, গ্রেইন (ধান ও রাইস) এবং সবজি থাকতে পারে।
আরো পড়ুনঃ যৌনশক্তি বৃদ্ধির দোয়া-শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া।
মোটা হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে কার্যকরী দিক হল মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা। আপনি যদি পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ না করে তবে আপনার শারীরিক পরিবর্তন করা অনেক সময় সাপেক্ষ হতে পারে। তাই আপনাকে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সমূহের গুরুত্বপূর্ণ অংশ মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা সম্পূর্ণরূপে অনুসরণ করতে হবে। মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকার মধ্যে সকাল থেকে রাত্রের খাবার পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে কোন খাদ্যগুলো গ্রহণ করতে হবে তা নিম্নে দেওয়া হলোঃ
১।সকালের খাবারঃ ওজন বাড়ানোর জন্য সকালের খাবারে এইসব খাদ্য যুক্ত করতে পারেন তার মধ্যে রয়েছে দুধ, কলা, ডিম ও খেজুর।
কলাঃ কলাতে ভিটামিন বি-৬ আছে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় সাহায্য করে, ভালো পরিমাণের ফাইবার আছে যা আমাদের হজমে সহায়তা করে। তাছাড়া কলা হার্টের রোগের ঝুকি কমানোর সাথে একটা সম্পর্ক আছে। তাছাড়া কলা সহজলভ্য বাজারে সব সময় পাওয়া যায় এটি একটি বারোমাসি ফল।
ডিমঃ ডিমকে অনেকেই বলে প্রাকৃতিক মাল্টিভিটামিন। ডিমে ভিটামিন এ আছে, যা আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং ভিটামিন বি-২ আছে যা আমাদের ত্বককে ভালো রাখে, ঝিংক আছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এমন আরো অনেক ভিটামিন আছে যা মোটা হওয়ার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে।
খেজুরঃ একটি অসাধারণ ফল। কেননা খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং আয়রন আর ফলিক এসিড আছে, যা রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে। সুতরাং সকালের নাস্তায় খেজুর খেলে শারীরিকভাবে সুস্থ এবং খুব দ্রুত মোটা হওয়া যায়।
ডালঃ দুপুরের খাবারে ডাল রাখবেন এবং না খেয়ে ঘন ডাল খাবেন। কাল আমরা অনেকে হেলাফেলা চোখে দেখলেও এটা খুবই পুষ্টিকর একটা খাবার। গরুর মাংস খাসির মাংস থেকে আমরা যেমন প্রোটিন পাই টাল থেকেও তেমন প্রোটিন হয়ে থাকি। কিন্তু গরুর মাংসের যে ক্ষতিকর চর্বি থাকে ডালে সেই ঝুঁকি নাই। তাছাড়া ডালের আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম সহ আরো অনেক পুষ্টি আছে।
টক দইঃ দুপুরের খাবার শেষে আপনারা এক বাটি টক দই খেতে পারেন। কেননা টক দই দুধ দিয়ে বানানো তাই দুধের পুষ্টিত পাবেনই সাথে আরও কিছু বোনাস আছে। টক দইতে অনেক উপকার জীবাণু থাকে। যা আমাদের নাড়ি ভুঁড়িকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তাই খাবার শেষে এক বাটি টক দই খেলে ওনার শারীরিক শক্তিও বৃদ্ধি হতে পারে্ যার ফলে আপনার শারীরিক পরিবর্তন হতে পারে বা ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
মুরগির মাংসঃ আপনারা যদি দুপুরের খাবারে মুরগির মাংস রাখেন তবে তা আপনাদের ওজন বৃদ্ধিতে অনেক সহায়তা করবে। সাধারণত যদি আপনি মুরগির মাংস এক টুকরা খান, এখন দুই টুকরা করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনাকে অনেকে গরুর মাংস খাসির মাংস বেশি করে খাওয়ার কথা বলতে পারে।কেননা গরুর মাংস, খাসির মাংস খেয়ে ওজন বাড়ানো সম্ভব কিন্তু আমি এগুলো নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিব না। এগুলোর সাথে নানা ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে, তাই ওজন বাড়ানোর সময় এগুলো পরিমিত পরিমানে খাওয়াই ভালো। গরুর মাংস খাসির মাংস থেকে যে প্রোটিন আসতো, মুরগির মাংস, ডিম, ডাল থেকে আপনি তা অনায়াসে পেয়ে যাবেন।
- আরো পড়ুন : নাশপাতি এর উপকারিতা - নাশপাতির অপকারিতা
৩। রাতের খাবারঃ দুপুরে যে খাবারগুলো কথা বললাম, সেটা রাতের জন্য প্রযোজ্য। দুপুরের ব্যস্ততা বা বাসার বাইরে থাকার কারণে যদি কিছু মিস হয়ে যায়, তবে তা রাতের খাবারের সাথে যোগ করার একটা সুযোগ থাকে।
৪। নাস্তার খাবারঃ ওজন বাড়ানোর সময় একটা খুব ভালো নাস্তা হচ্ছে বাদাম। যেকোনো ধরনের বাদাম খেতে পারে যেমনঃ ছিনা বাদাম, কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, যেটা আপনার জন্য সুবিধা হয়। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আছে, অনেক ধরনের মিনারেল, ভিটামিন, ফাইবার আছে। এটাও একটি প্রিবায়োটিক খাদ্য। অর্থাৎ পেটে নাড়িভুঁড়তে উপকারী জীবাণুকে সুস্থ রাখে। তাই ওজন বাড়ানোর জন্য বা মোটা হওয়ার উপায় হিসেবে নাস্তা তে কিছু বাদাম খেতে পারেন।
নাস্তার জন্য বাদামের সাথে কিসমিস মিশিয়ে খেতে পারেন। কিসমিস যেহেতু আঙ্গুর ফল শুকিয়ে বানানো হয়, অল্প পরিমাণ কিসমিসে অনেক পরিমাণ ভিটামিন এবং মিনারেল থাকবে। তবে কিসমিস খেলে কারো কারো দাঁতে সমস্যা দেখা দিতে পারে না। সেটা ঠেকাতে ২০ মিনিট খালি খালি না খেয়ে বাদাম বা টক দের সাথে মিশিয়ে খাবেন। খাবারে যোগ করতে পারলে ওজন বাড়াতে সেটা অনেক সহায়তা করবে।
মোটা হওয়ার আরেকটি উপায় হল খাবারের সাথে বিভিন্ন ধরনের বীজ যুক্ত করা। যাদের সুযোগ আছে তারা মিষ্টি কুমড়ার বিচি, সূর্যমুখীর বিচি, তিসির বীজ, তিলের বীজ হাত বা তরকারির উপর হালকা ছিটিয়ে খেতে পারে। একেকটা বীজ নানান ধরনের পুষ্টি বহন করে।
৫।যেসব খাবার খাওয়া যাবে নাঃ অনেকে মোটা হওয়ার উপায় হিসেবে সাবুদানা বা কাস্টার্ড পুডিং হওয়ার কথা বলেন। কেননা এগুলো খেয়ে ওজন বাড়ানো সম্ভব। তবে মোটা হওয়ার উপায় হিসেবে এগুলো না খাওয়াই ভালো। কেননা সাগু প্রায় পুরোটাই শর্করা। ১০০ গ্রাম সাবুদানায় প্রোটিন বা ফ্যাটে পরিমাণ এক গ্রাম থেকেও কম থাকে। আর ভিটামিন মিনারেল থাকে খুব অল্প । তাই এটা খুব পুষ্টিকর একটা খাবার না।
কাস্টার্ড পুডিংঃ এগুলোতেও সাধারণত অনেক পরিমাণে চিনি দেওয়া থাকে। একটু আগে মিষ্টি দই নিয়ে যা বললাম এখানেও তাই। অতিরিক্ত চিনি বা তেল চর্বি যুক্ত খাবার যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, এটা ওজন বাড়ানোর সময় ও এড়িয়ে চলা ভালো। না হলে শরীরের চর্বি জমে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আপনি যদি চিনি ছাড়া শুধু ডিম দুধ আপনি যদি চিনি ছাড়া শুধু ডিম, দুধ, ফলমূল দিয়ে কাস্টার্ড বা পুডিং বানিয়ে খেতে চান, সেটা খেতে পারেন।
তাহলে তিন বেলার খাবার এবং নাস্তার কথা বললাম। কেননা আপনি যদি খুব অল্প সময়ে আপনার শারীরিক ওজন বৃদ্ধি করতে চান তবে আপনাকে খাবার তালিকার এই নিয়মগুলো যথাযথভাবে পালন করতে হবে তবে আপনি সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সম্পূর্ণরূপে কাজে লাগাতে পারবে।
মোটা হওয়ার ঔষধের নাম
যারা খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোটা হতে চান তাদের জন্য তাই মোটা হওয়ার ঔষধের নাম সমূহ সম্পর্কে জানাবো। কেননা অনেকেরই ধারণা রয়েছে যে ওষুধ খেয়ে মোটা হওয়া যায় না বা মোটা হওয়ার ওষুধ খেলে শারীরিক অনেক সমস্যা হতে পারে। তবে বর্তমান সময়ে মোটা হওয়ার কিছু ঔষধ রয়েছে যা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন। সুতরাং সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় এর মধ্যে ওষুধগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কেননা অনেকেই মোটা হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে কিন্তু ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তারা মত হতে পারে তাই আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এমন কিছু ঔষধ সম্পর্কে আজকে অবহিত করব যা সেবনের মাধ্যমে আপনারা স্থায়ীভাবে মোটা হতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক মোটা হওয়ার ঔষধের নাম সম্পর্কে-
পিউভিট সিরাপঃ যারা দ্রুত সময়ে মোটা হতে চান তাদের জন্য পিউভিট সিরাপ অন্যতম। কেননা পিউভিট সিরাপ নিয়মিত সাত দিন সেবন করলে আপনি আপনার শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। এই জন্য সিরাপকে আমি সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হিসেবে নির্বাচিত করেছেন। যা সেবনের মাধ্যমে আপনি আপনার শারীরিক কাঠামো খুব সহজে পরিবর্তন করতে পারেন। তাছাড়া পিউভিট সিরাপ একটি স্থায়ী মোটা হওয়ার ঔষধের নাম এবং এই ঔষধ পরিমাণ অনুযায়ী এবং নিয়মিত সে বনে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
সিনকারা সিরাপঃ আপনার অনেকে হয়তো সিনকারা সিরাপ সম্পকে জানেন। কেননা সিনকারা সিরাপ অনেক কার্যকরী একটি সিরাপ। এই সিরাপ নিয়মিত সেবনে আপনি আপনার দৈহিক পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। তাছাড়া যাদের খাওয়া-দাওয়ার প্রতি রুচি অনেক কম তারা সিনকারা সিরাপটি অবশ্যই সেবন করবেন। কেননা সিনকারা সিরাপের মূল কার্য হলো রুচি বৃদ্ধি করা। যার ফলে ব্যক্তি রুচি বৃদ্ধি পায় এবং খাওয়া-দাওয়ার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করে। আর আপনারা জানেন খাওয়া দাওয়া ঠিক মতো করলে মোটা হওয়া খুবই সহজ।
রুচিটন সিরাপঃ রুচিটন সিরাপটি সিনকারা সিরাপ এর মতই রুচিবর্ধক কার্যক্রম করে থাকে। এছাড়াও রুচিটন সিরাপের বিশেষ কিছু গুণ বিদ্যমান। রুচিটন সিরাপ নিয়মিত সেবনে মানসিক দুর্বলতা হ্রাস পায় এবং লিভারের দুর্বলতা নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া রুচিটন সিরাপ শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যার ফলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
আলফালফা কিউঃ সত্যি মূলত হোমিওপ্যাথি ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে আপনার শরীরের দুর্বল টিস্যুগুলো সবল হতে আলফালফা কিউ ওষুধটি সহায়তা করে। কি ওষুধ সেবনে কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। এই ঔষধ আপনার শরীরের দুর্বলতাকে কমাতে সহায়তা করে এবং আপনার রুচি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আলফালফা কিউ ঔষধ আপনাকে স্থায়ীভাবে মোটা হতে সহায়তা করবে। সেই জন্য আলফালফা কিউ ওষুধকে অস্থায়ী মোটা হওয়ার ঔষধের নাম গুলোর অন্যতম মনে করি। তাই কোন সন্দেহ ছাড়াই আপনারা এই ওষুধটি গ্রহণ করতে পারেন।
গুড হেলথ ভিটামিন ক্যাপসুল ঃ এই ভিটামিন ক্যাপসুলে রয়েছে মাল্টিভিটামিন, মাল্টি মিনারেল, এন্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি। এই ক্যাপসুলটি শুধুমাত্র মোটা হওয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই ক্যাপসুলের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। কেননা এই ক্যাপসুলটি যে উপাদান দ্বারা তৈরি হয়েছে তা হচ্ছে ভিটামিন এ,, ভিটামিন সি ভিটামিন বি ওয়ান, ভিটামিন বি টু, ভিটামিন বি ৩ ইত্যাদি আরো অনেক ভিটামিনের সমন্বয়ে এই গুড হেলথ ভিটামিন ক্যাপসুলটি তৈরি হয়েছে। যার মূল উদ্দেশ্য শরীর দুর্বলতা দূর করে শরীরে পুষ্টি সঞ্চালনের মাধ্যমে হারে কাঠামোর পরিবর্তন করা। এই ভিটামিন ক্যাপসুল প্রতিদিন একটি করে নিয়মিত সেবন করলে সাত দিনের মধ্যে আপনি এই ক্যাপসুলের উপকারিতা লক্ষ্য করতে পারবে।
হেলথফিট ট্যাবলেটঃ হেলথ ফিট ট্যাবলেট কতগুলো ভিটামিনের সমন্বয়ে গঠিত ট্যাবলেট। যে ট্যাবলেট নিয়মিত সেবনে আপনি স্থায়ীভাবে মোটা হয়ে উঠতে পারেন। তাছাড়া এ সকল ঔষধ বা ট্যাবলেট বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউনানী বা আয়ুর্বেদিক কোম্পানিগুলো তৈরি করে থাকে। হেলথফিট ট্যাবলেট নিয়মিত সেবনে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোটা হওয়া যায়।
মরিঙ্গা ক্যাপসুলঃমরিঙ্গা ক্যাপসুল টি বাজারে নিয়ে এসেছে বাংলাদেশের অন্যতম ঔষধ কোম্পানি দা একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। মরিঙ্গা একটি ইংরেজি শব্দ এর বাংলা হচ্ছে সজনে পাতা।এই সজনে পাতায় যে কি পরিমান পুষ্টিগুণ রয়েছে তা জানতে আপনি একটু কষ্ট করে গুগল করতে পারেন । এটা আমি নিশ্চিত যে আপনি সজনেপাতা পুষ্টিগুণের পরিধি দেখে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। আর সেই সজনে পাতাকে বাজারে ক্যাপ্সুল আকারে নিয়ে এসেছে দা একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড। এই মরিঙ্গা প্রতিটি ক্যাপসুলে রয়েছে মরিংগা অলিওফেরা ৫০০ মিলিগ্রাম।