লম্বা হওয়ার উপায় - লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম
প্রিয় পাঠক ও পাঠিকা আসসালামু আলাইকুম, আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয় হলো লম্বা হওয়ার উপায় - লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম, মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায়, ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায়, ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়, ১৭ বছর বয়সে লম্বা হওয়ার উপায়, ইসলামে লম্বা হওয়ার দোয়া,লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ, কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় সম্পর্কে।
তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে আসি লম্বা হওয়ার উপায় সমূহ তথা ৭ দিনে লম্বা হওয়ার উপায় - লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম সম্পর্কে-
সূচিপত্রঃ ৭ দিনে লম্বা হওয়ার উপায় - লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম
লম্বা হওয়ার উপায়
আপনারা অনেকেই নিজেদের উচ্চতা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন। যার জন্য অনেকেই অনুসন্ধান করেন কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়। সুতরাং আজ আপনাদের জানাবো লম্বা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে আসি লম্বা হওয়ার উপায় সমূহঃ
- স্বাস্থ্যকর খাদ্য: উচ্চ পরিমাণে খাদ্য দেখার জন্য দৈনন্দিন আহারে সম্ভব সব খাবারে এনার্জি এবং প্রোটিন পরিমাণ বাড়ানো উচিত। সম্ভবত ২ থেকে ৩ সাপ্তাহে একটি পরিবর্তন দেখা যাবে। মাংস, মাছ, ড্রাই ফ্রুট, ডেয়ারি পণ্য, সবুজ শাকসবজি, সবুজ পরীক্ষক, অনুষ্ঠানিক আহার, গর্ভবতী মারা, তাজা মত্স্যজাত আহার ইত্যাদি পান করা উচিত।
- বিশ্রাম ও পর্যাপ্ত ঘুম: উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য মেয়েদের যথাযথ বিশ্রাম এবং পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। পুরোপুরি নিয়মিত ঘুমানো এবং শক্তিশালী শক্তির দ্বারা তাদের শরীরের বিকাশ প্রচুর মাত্রায় হয়। ঘুমানোর সময় শয়নের সঠিক পদ্ধতিও মেয়েদের উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন: নিয়মিত ও স্বয়ংসাধন ব্যায়াম করা উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যৌবনের সময়ে মেয়েদের বোনা, পুলাতি করা, স্ট্রেচিং ও যোগাসনের সমন্বয়ে নির্দিষ্ট আয়তনের মাধ্যমে উচ্চতা বৃদ্ধি করা যায়। সৌষ্ঠব ব্যায়ামগুলির মধ্যে পশ্চিমাস্য ও ভুজঙ্গাসন উল্লেখযোগ্য। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুসারে ব্যায়ামের মাধ্যমে উচ্চতা বৃদ্ধি করার জন্য মানসম্পন্ন হয়ে যেতে পারেন।
- শারীরিক ব্যায়াম করুন: শারীরিক ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীরের উচ্চতা বাড়ানো সম্ভব। এরকম ব্যায়ামগুলি মজার হতে পারে যেমন স্কোয়াট, লাঙ্গ জাম্প, স্কিপিং, সাইকেলিং, স্বিমিং, ব্যায়ামসালা প্রাণায়াম, জমা দেওয়া আদি। শারীরিক ব্যায়ামগুলি স্বাস্থ্যকর হতে পারে এবং শরীরের এই পার্টগুলির মজুদ শক্তিমত্তা এবং দ্রুত বাড়ানোর জন্য সাহায্য করতে পারে।
- শুষ্ক মসাজ ও যোগাসন: শুষ্ক মসাজ ও শান্তিপূর্ণ যোগাসন একটি ভাল মানসিক এবং শারীরিক তন্দ্রা কমাতে পারে। এটি মানসিক চোখ বাড়ানোর জন্য সাহায্য করতে পারে এবং শরীরের বিভিন্ন শক্তিমত্তা কেন্দ্রে শক্তিশালী হওয়ার জন্য সহায়তা করতে পারে।
- সময়ে পর্যবেক্ষণ করুন: লম্বা হওয়া একটি সময়সীমিত প্রক্রিয়া এবং পরিবর্তন আসতে সময় লাগবে। সবসময় মনে রাখবেন যে স্বাভাবিকভাবে পরিবর্তন ঘটবে না এবং এটি সঠিক উচ্চতা অর্জনের জন্য সম্ভবতঃ কিছু সময় লাগবে। নির্দিষ্ট উচ্চতা লাভের জন্য প্রার্থনা ও ধৈর্য ধারণ করুন।
লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম
অনেকেই লম্বা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন। কিন্তু লম্বা হওয়ার সঠিক উপায় হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যে উপায়টি সেটি হলো ব্যায়াম। চলুন জেনে আসি লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম সমূহঃ
- শিরসাসন (Headstand): এটি একটি উচ্চ কষ্টের যোগাসন, যা শীর্ষে থাকলে আপনার শরীরের ওজনকে উপরের দিকে তানবে। এটি লম্বা বাড়ানোর জন্য খুবই কার্যকরী হতে পারে, কারণ এটি আপনার শরীরের শক্তিশালী কেন্দ্র পদার্থগুলির চরম সঙ্গে সংযোগ করে। এই ব্যায়ামটি সঠিকভাবে করার জন্য কোচের সহায়তা নিন।
- বিপরীতকর্মি পদার্থাসন (Inverted Poses): এই ধরণের ব্যায়াম লম্বা বাড়ানোর জন্য কার্যকরী হতে পারে। শিরসাসন, শীর্ষাসন, হ্যান্ডস্ট্যান্ড ইত্যাদি ব্যায়ামগুলি এই ধরণের অন্তর্ভুক্ত হয়। এই ব্যায়ামগুলি আপনার শরীরের ওজনকে উপরের দিকে তানবে এবং লম্বা মাংসপেশীগুলির সঙ্গে পরিচয় করবে।
- উত্তানাসন (Forward Bend): এই পদার্থাসনে আপনি আপনার পেট, পিঠ এবং পাশের শরীরের লম্বা মাংসপেশী চরম সঙ্গে খিঁচুনোর চেষ্টা করতে পারেন। এই ব্যায়ামটি আপনার শরীরের পিঠের লম্বা মাংসপেশীগুলির সঙ্গে পরিচয় করতে সহায়তা করবে
- হাই লুঞ্ছনাসন (High Lunge): এই আসনে আপনি একটি অবস্থা অনুযায়ী থাকেন যেখানে আপনার একটি পা আগে যায় এবং অন্য পা পেছনে যায়। এই ব্যায়ামটি আপনার পীঠের লম্বা মাংসপেশীগুলির সঙ্গে পরিচয় করবে।
- বকাসন (Crane Pose): বকাসন হল একটি হাত স্থান যোগাসন যা আপনার শরীরের সম্পূর্ণ শক্তিশালী হওয়ায় সহায়তা করে লম্বা বাড়ানোর জন্য।
উপরোক্ত লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম গুলো নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ আপনি খুব তাড়াতাড়ি লম্বা হতে পারবেন।
মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায়
মেয়েরা তাদের উচ্চতা নিয়ে অনেক সময় অসন্তুষ্ট প্রকাশ করে। কেননা অনেক জায়গায় মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায় হিসেবে ভুল তথ্য দেওয়া থাকে। সুতরাং আজ আমার আর্টিকেল এর মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায় গুলোর সঠিক বর্ণনা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায় সম্পর্কে।
মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায় গুলো মূলত তিনটি অংশে বিভক্ত করে তার বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হলঃ
১। খাদ্য সংক্রান্ত উপায়গুলি:
- প্রোটিন: প্রোটিন শরীরের গঠনমূলক উপাদান, যা উচ্চতা বৃদ্ধি করে। প্রোটিনের উৎস হিসাবে মাংস, মাছ, ডাল, দুধ, পনির, প্রোটিন শেক, সোয়াবিন, সোয়াচ ইত্যাদি খাদ্য সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে।
- ক্যালসিয়াম: ক্যালসিয়াম হাড়, দাঁত, এবং শরীরের উচ্চতা প্রভাবিত করে। ক্যালসিয়ামের উৎস হিসাবে দুধ, দই, পনির, মাখন, খেসারি, তেলাপিয়া মাছ ইত্যাদি খাদ্য সেবন করা যেতে পারে।
- ভিটামিন D: ভিটামিন D ক্যালসিয়ামের সঠিক শোষণ ও উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন D পাওয়া যায় সূর্যের আলো, মাছ, মাখন, স্টেশনের অনুসন্ধান ইত্যাদি গ্রহণ করে।
- জিংক: জিংক শারীরিক বিকাশ এবং উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। জিংকের উৎস হিসাবে মাংস, ডাল, খেসারি, কুমড়ো, বীণা ইত্যাদি খাদ্য সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা যেতে পারে।
- ডাইটারি ফাইবার: ডাইটারি ফাইবার সঠিক পাচন প্রক্রিয়া এবং শারীরিক উচ্চতা প্রভাবিত করে। এর উৎস হিসাবে ফল, সবজি, গ্রেইন, নাটক, মসুর ডাল, বিটরুট, ওটস, ব্রাউন রাইস ইত্যাদি খাদ্য সেবন করা যেতে পারে।
২। শারীরিক ব্যায়াম:
- স্ট্রেচিং: উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য আপনি শরীরের প্রতিটি স্থানের জন্য স্ট্রেচিং করতে পারেন। এটি তালুর গোল থেকে শুরু করে কাঁধ আবর্ত পর্যন্ত এলাকা স্ট্রেচ করা যেতে পারে।
- যোগা: যোগা শরীরের মাসপেশি স্থানিক এবং উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত। এটি শরীরের সমগ্র বিকাশ ও তন্দ্র দূর করে মেয়েদের উচ্চতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
- সাইকেলিং: সাইকেলিং বা বাইক চালানোও শরীরের মাংসপেশি স্থানিক এবং উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য কার্যকর। এটি বেশিরভাগ মাসপেশি সমন্বিত করে এবং শারীরিক ফিটনেস বৃদ্ধি করে।
৩। শিষ্টাচার:
- প্রতিদিন যথাযথ ঘুমান: উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য যথাযথ ঘুমান প্রয়োজন। প্রতিদিনে যথাযথ ঘুমান গ্রহণ করা উচিত।
- নিয়মিত খাবার সংগ্রহ: স্বাস্থ্যকর ও উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন নিয়মিত খাবার সংগ্রহ করা উচিত। প্রোটিন, সবজি, ফল, গ্রেইন, ওটস, দুধ, মাখন, মাংস ইত্যাদি খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
- নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিনে নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। এটি শারীরিক বিকাশ ও উচ্চতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
- নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়া-দাঁড়া করা: নির্দিষ্ট সময়ে খাবার গ্রহণ করা এবং সঠিক পোস্টিউরে দাঁড়ানো উচিত। এটি শারীরিক অবস্থা পরিবর্তন করে উচ্চতা বৃদ্ধি করতে পারে।
৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায়
আজ আপনাদের মাঝে কিছু সত্য কথা তুলে ধরবো। অনেকেই হয়তো তাদের আর্টিকেলে ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বলে থাকে কিন্তু প্রকৃত অর্থে ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায় সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোন উপায় বা পদক্ষেপ নেই। কেননা আমাদের উচ্চতা জেনেটিক এবং পরিবেশের সমন্বয়ে নির্ধারিত হয়। এটি আপনার পিতামাতার উচ্চতা ও অন্যান্য কর্মী জেনেটিক ফ্যাক্টরের মধ্যে নির্ধারিত হয়।
তবে, সেই সময়ে বয়স, পুষ্টি, স্বাস্থ্য এবং জীবনযাপনের একটি পরিবর্তনশীল ব্যাবস্থা আপনার উচ্চতা প্রভাবিত করতে পারে। সুতরাং ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায় কোন নির্দিষ্টতা নেই কিন্তু আপনি নিম্নের উপায় গুলো ধারাবাহিকভাবে অনুসরণ করলে ইনশাআল্লাহ স্বাভাবিকভাবে লম্বা হতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায়/স্বাভাবিকভাবে লম্বা হওয়ার উপায় সম্পর্কে-
- স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া: প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য তালিকায় থাকবেন। স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা আপনার শরীরের সুষম ও সুস্থ উগম ও উন্নতি করতে সহায়তা করতে পারে।
- নিয়মিত ব্যায়াম ও পরিবেশের কঠোরতা: শারীরিক প্রশিক্ষণ, ব্যায়াম ও উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত কার্যক্রমের সাথে নিয়মিত পানি পান করা উচিত। এটি মানসিক স্বাস্থ্য এবং উচ্চতা প্রভাবিত করতে পারে।
- উপযুক্ত আয়তনের বস্ত্র ব্যবহার করুন: আপনি উচ্চতার প্রভাবিত হয়ে থাকতে পারেন যখন আপনি প্রায় সময় উচ্চতার বস্ত্র পরিধান করেন। উচ্চ মণ্ডল বস্ত্রগুলি আপনার উচ্চতা প্রভাবিত করতে পারে।
- সঠিক শ্রম ও পদক্ষেপ: আপনার শরীরের মাসপেশীর উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ক্ষুদ্র বান্ধব শ্রম ও আয়োজনের সাথে উচিত ব্যায়াম করা উচিত। উচ্চতার বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত বাল্যকালে স্পীনিং, বাস্কেটবল, জিমনাস্টিকস, স্বিমিং এবং আকারের বালস্থানগুলি চিন্তা করতে পারেন।
- ভ্রমণ করা: নিয়মিত পদক্ষেপে ভ্রমণ করা উচিত। উচ্চতার বৃদ্ধির জন্য সম্পর্কিত বিভিন্ন আসন এবং শহর সমস্ত ভ্রমণসংক্রান্ত সুবিধা প্রাপ্ত করা উচিত।
- উচ্চতার সাথে সম্পর্কিত পোষ্যাহার পরিবর্তন করুন: যদি আপনি সঠিক পদ্ধতিতে খাদ্য গ্রহণ না করে থাকেন বা কার্যক্রমে পরিবর্তন করেন, তবে শরীরের সঠিক পুষ্টির প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।
৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়
একটু আগে আমরা দেখলাম ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায় এর বিস্তারিত বর্ণনা। এখন আমরা জানবো কিভাবে ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায় বা আদৌ ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়া যায় কিনা ? আমি বলব হ্যাঁ,৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায় সমূহ রয়েছে। যা সঠিক অনুসরণে আপনি ৫/৬ ইঞ্চি লম্বা হতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে আসি ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায় গুলোঃ
- সঠিক পোষণ: উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য সঠিক পুষ্টি খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চতা বৃদ্ধি করার জন্য প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ ও ডি সম্পন্ন খাবার প্রায়শই খান। দুধ, মাংস, মাছ, ডাল, ফল এবং শাকসবজি আপনার ডায়েটে অবশ্যই থাকতে হবে।
- ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট: কিছু সময় ভিটামিন ডি অভাব থাকতে পারে এবং এটি উচ্চতা বৃদ্ধি ব্যতিক্রম করতে পারে। আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।
- সঠিক আচরণ ও আদর্শ বয়স্ক উপায়: সঠিক আচরণ মেনে চলুন যাতে আপনার বয়স্ক উপায় আপনার উচ্চতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে পারে। সময়ের মধ্যে আচরণ ও শ্রমবদ্ধ পাঠাগার, কম্পিউটারে সময় কমানো, পর্যাপ্ত আলোচনা, শব্দনিষ্ঠ পাঠাগার সময় কমানো, আপনার শরীরের কম্পিউটার দেখা সময়কে বাড়ানোর জন্য দীর্ঘ মেজাজকারী উপায়ের পরামর্শ মেনে চলুন।
উপরোক্ত দিকগুলো নিয়মিত অনুসরণে আপনি আপনার উচ্চতা স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি করতে পারবেন। যা ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায় সমূহের অন্তর্ভুক্ত। তবে মনে রাখবেন, উচ্চতা একজনের জীবনের মুখ্য মাপমুলক নয়, এটি আপনার ব্যক্তিগত অবস্থা, ব্যক্তিত্ব ও দক্ষতা থেকে অনেক বেশি গুরুত্ব রাখে। আপনার আত্মবিশ্বাস বা আপনার নিজের কাছে আনন্দ ও সন্তুষ্টি নিয়ে কাজ করা একজনের গুরুত্বপূর্ণ উচ্চতা।
১৭ বছর বয়সে লম্বা হওয়ার উপায়
১৭ থেকে ২৫ বছর বয়সে মধ্যে লম্বা হওয়া উপায় গুলো সঠিকভাবে কাজ করে। কেননা এই বয়সে নিম্নোক্ত উপায় গুলো ধারাবাহিকভাবে অনুসরণ করতে পারলে সে খুব সহজে তার উচ্চতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। সুতরাং চলুন জেনে আসি ১৭ বছর বয়সে লম্বা হওয়ার উপায় সম্পর্কে-
- উচ্চতা উত্থান করতে সঠিক পুষ্টিকর খাদ্য: আপনার খাদ্যে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, জিংক এবং ভিটামিন এমনকি ভিটামিন ডিরোপ প্রয়োজন। মাংস, মাছ, ডেয়ারি পণ্য, ডাল, সবুজ সবজি, ফল এবং শুধুমাত্র দুধ আপনার পুষ্টিকর আহারের একটি অংশ হতে পারে।
- নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘুম: শুষ্ক স্বাস্থ্যকর ঘুম আপনার শরীরের নিয়মিত উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনার প্রতিদিনের ঘুম সময় দেয়ার চেষ্টা করুন এবং শুষ্ক ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
- প্রতিদিনে স্বাস্থ্যকর ব্যায়াম: উচ্চতা বৃদ্ধি করার জন্য কিছু ব্যায়াম করা যেতে পারে। যোগাসন ও স্ট্রেচিং উচ্চতা উত্থানে সাহায্য করতে পারে। অধিকাংশ উচ্চতা বৃদ্ধি করার ব্যায়াম মেধাবী ব্যায়ামগুলি, যেমন ক্রাঞ্চ, স্কোয়াট, লেগ প্রেস, সাইকেল চালানো, স্বিমিং ইত্যাদি থাকতে পারে। তবে ব্যায়াম শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত, যাতে আপনার শারীরিক যোগ্যতা এবং স্বাস্থ্যের বিষয়ে নিরীক্ষা হয়।
- মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা: মানসিক চাপ ও তানাব হারানো শক্তিকে শরীরের বিকাশে বাধা দেয়। ধ্যান, মেডিটেশন, পর্যাপ্ত আরাম, পজিটিভ মনের অনুভূতি প্রাক্তনের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা করতে পারেন।
- ডাক্তারের পরামর্শ: যদি আপনি লম্বা হওয়ার সময়ে কোনও সমস্যা বা চিন্তা আনুভব করেন, তবে প্রথমেই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। তিনি আপনাকে পরীক্ষা করবেন এবং আপনার বিশেষ পরিস্থিতি ও প্রতিক্রিয়াগুলির উপর ভিত্তি করে পরামর্শ প্রদান করবেন।
ইসলামে লম্বা হওয়ার দোয়া
ইসলামে লম্বা হওয়ার দোয়া হিসেবে প্রাসঙ্গিক কিছু দোয়া রয়েছে যা নিয়ম মাফিক আমল করলে উচ্চতা বৃদ্ধি করা যায়। তার চলুন জেনে আসি ইসলামে মোটা হওয়ার দোয়া গুলো সম্পর্কে-
লম্বা হওয়ার দোয়া-১
رَبِّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي:
"রব্বি আশরাহ লি সদরী ও ইয়াস্সির লি আমরী"
অর্থঃ
এটি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে যে আল্লাহ তাআলা তাঁর সদ্বৃত্ত এবং কর্মক্ষমতা দ্বারা আপনার পথপ্রদর্শন করুক। এটি আপনাকে লম্বা হওয়ার প্রক্রিয়াটি সহজ এবং আপনার কাজগুলি সুবিধাজনক হতে দেয়।
লম্বা হওয়ার দোয়া-২
رَبِّ لَا تَذَرْنِي فَرْدًا وَأَنتَ خَيْرُ الْوَارِثِينَ:
"রব্বি লা তায়ায়রনী ফরদান ও আনতা খাইরুল ওয়ারিসীন"
অর্থঃ
এটি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে যে আল্লাহ তাআলা আপনাকে একা ছেড়ে যান না এবং আপনি সবচেয়ে ভাল উত্তরাধিকারী হন। এটি আপনাকে লম্বা হওয়ার পথে সমর্থন এবং সম্পূর্ণ বরকত প্রদান করতে পারে।
লম্বা হওয়ার দোয়া-৩
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا:
"রব্বানা হাবলানা মিন আয়জওয়াজিনা ওয়া যুর্রিয়্যাতিনা কুর্রাতা আয়ুনিন ওয়াজ্ব-'আলনা লিলমুত্তাকীন ইমামা"
অর্থঃ
এটি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে যে আল্লাহ তাআলা আপনাদেরকে আপনাদের স্বামী স্ত্রী এবং সন্তানদের মধ্যে আনন্দ এবং আপনাদেরকে মুতকেলে প্রতিষ্ঠান করুক যারা তাঁর পথে মৃত্যুংজয়ী হন। এটি আপনাকে লম্বা হওয়ার জন্য পরিবারিক সমৃদ্ধি এবং আদর্শ সন্তান প্রদান করতে পারে।
লম্বা হওয়ার দোয়া-৪
رَبِّ زِدْنِي عِلْمًا وَزَوْجَنِي رَفْقًا وَاجْعَلْنِي لِلْأَخْرَىٰنِ قَرِينًا:
"রব্বি জিদনি ইলমান ও জওজানি রফকান ও যালনি লিলআখরানি করীনা"
অর্থঃ
এটি আল্লাহর কাছে জ্ঞান, মধুর সহবাস এবং আর ব্যক্তিদের জন্য সহায়তা প্রার্থনা করে। এই দোয়া আপনাকে লম্বা হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দয়ালুতা অর্জনে সাহায্য করতে পারে।
লম্বা হওয়ার দোয়া-৫
رَبِّ ارْفَعْنِي مُقَامًا مَحْمُودًا وَأَدْخِلْنِي فِي كِتَابِكَ الْمُكَرَّمِ وَاجْعَلْنِي مِنْ وَرَثَةِ جَنَّتِكَ:
"রব্বি রফা‘নী মুকামান মাহমুদান ও আদখিলনী ফী কিতাবিকাল মুকাররামি ও যালনী মিন ওরাসাতি জান্নাতিকা"
অর্থঃ
এটি আল্লাহর কাছে প্রশংসিত মানুষের স্থান এবং আল্লাহর মুকাররাম কিতাবে প্রবেশ এবং জান্নাতের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রার্থনা করে। এই দোয়া আপনাকে আখেরাতে মহিমা অর্জনে সাহায্য করতে পারে।
লম্বা হওয়ার দোয়া পড়ার নিয়মঃ
- আপনি প্রথমে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম উচ্চারণ করুন: "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"
- পরে আপনি প্রথম দোয়াটি পড়বেন: "রব্বি আশরাহ লি সদরী ও ইয়াস্সির লি আমরী"
- এই পদ্ধতিতে প্রথম দোয়াটি কয়েকবার পড়তে পারেন, যেমন ৩ বা ৭ বার।
- পরে আপনি দ্বিতীয় দোয়াটি পড়বেন: "রব্বি লা তায়ায়রনী ফরদান ও আনতা খাইরুল ওয়ারিসীন"
- এই পদ্ধতিতে দ্বিতীয় দোয়াটি কয়েকবার পড়তে পারেন, যেমন ৩ বা ৭ বার।
- এই দোয়াগুলি প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পড়তে পারেন, যেমন সকালে বা সন্ধ্যায়।
- উপর তো পাঁচটি দোয়া মধ্যে আপনার যে কয়টি ভালো লাগে করতে পারেন। কিন্তু পাঁচটি দোয়াই আমল করলে খুব ভালো হয়।
- দোয়া গুলো পড়া শেষ হয়ে গেলে, আপনি সালাম আদায় করুন এবং অন্য প্রার্থনা বা আমল প্রক্রিয়া শেষ করুন।
এই পদ্ধতিতে প্রতিটি দোয়াটি সঠিক উচ্চারণ ও তাজবীদে পড়া হয়। সাথে সাথে মন দিয়ে আল্লাহর দিকে সূচনা করতে হবে এবং আল্লাহ করুণাময় হকে দোয়া করতে হবে লম্বা হওয়ার জন্য বরকত এবং সমৃদ্ধি প্রদানের জন্য।
সুতরাং ইসলামে মোটা হওয়ার দোয়া খুলো উপরে সুন্দরভাবে ক্রমানুসারে দেওয়া হয়েছে তার সঠিক আমলে মোটা হতে পারে। এজন্য আমি মনে করি উপরোক্ত লম্বা হওয়ার দোয়া গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেটা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে।
লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ
লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ বলতে অনেক ধরনের ওষুধ রয়েছে। অনেক ঔষধ আছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যুক্ত তাই লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ গুলো সেবন করার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিবেন। তবে আমার আর্টিকেলে যে তিনটি লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ দেওয়া রয়েছে আশা করি এই ওষুধগুলো সর্ব পরিমাণে বা নিয়ম অনুসারে সেবন করলে উচ্চতা বৃদ্ধি হবে। কিন্তু সর্বজনীন ক্ষেত্রে সুবিধা পাওয়ার জন্য একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ সম্পর্কে-
- সোমাত্রোপিন (Somatropin): এটি আনাবলিক স্টেরয়েড হরমোন গ্রোথ হরমোনের একটি সিন্থেটিক সংস্করণ। এটি শিশুদের ক্ষুদ্রতাসম্পন্ন বা উচ্চতা সম্পন্ন হতে সহায়তা করতে ব্যবহৃত হয়।
- আর্জিনিন (Arginine): এটি একটি আমিনো এসিড যা উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। এটি প্রোটিন সিন্থেসিস ও গ্রোথ হরমোন উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কিত।
- ইপিটিটাইড (Epitalon): এটি একটি প্রাকৃতিক পেপটাইড হরমোন যা উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। এটি শরীরে গ্রোথ হরমোনের উৎপাদন বা মোট পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য কাজ করে।
এই ঔষধগুলি বিভিন্ন সার্কাডিয়ান এবং মেডিকেল সম্প্রদায়ের অধীনে ব্যবহার করা হয়। ঔষধের ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণ চিকিৎসকের পরামর্শ ও নিরীক্ষা প্রয়োজন। এছাড়াও, এই ঔষধগুলির ব্যবহারে সম্প্রদায়ের নিয়মাবলী এবং নিরাপত্তার পরামর্শ মেনে চলা উচিত।
কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়
অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় ? আজকে আমার আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের প্রশ্ন তথা কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় তার উত্তর দেব। তাহলে চলুন জেনে আসা যাক কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় সম্পর্কে-
- ভালো পুষ্টিকর খাবার: আপনার শরীরের গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান প্রোটিন। প্রোটিন রশিয়ানস বৃদ্ধি করে এবং শরীরের গাঠনের উন্নতি করে। প্রোটিন ধারণ করতে সামগ্রীতে মাছ, মাংস, ডেয়ারি পণ্য, ডাল, নাটকী, ড্রাই ফ্রুট ইত্যাদি সম্মিলিত থাকতে পারে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং উচ্চ প্রোটিনের খাবারের মধ্যে মাছ, ডেয়ারি পণ্য (দুধ, দই, চিজ, প্যানার), মাংস (মুরগি, গরু, খাসি), ডাল (মুগডাল, চানার ডাল) রয়েছে।
- স্বাস্থ্যকর পরিবেশ: আপনার স্বাস্থ্য ও উচ্চ দক্ষতার জন্য একটি পরিমিত ও নিরাপদ পরিবেশ সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। বিভিন্ন প্রদূষণের মধ্যে থাকা যেমন ধূলি, ধূমপান, জলজল, রাসায়নিক কীটনাশক, অতিরিক্ত শর্করা, বাস্তব বা প্রস্তুত খাবারে যেমন প্রেসার্ভেটিভ, কোল্ড ড্রিংক ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে।
- ভালো পোষা দেহ: শারীরিক ব্যায়াম এবং প্রানায়াম দ্বারা প্রাণিবিজ্ঞানের উপর পদক্ষেপ নিতে হবে। আরোগ্যকর শরীর প্রাপ্ত করতে সপ্তাহে কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট সম্পূর্ণ ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়ামের মাঝে যেহেতু প্রাণায়ামও রয়েছে, তাই নিয়মিতভাবে প্রাণায়াম অনুষ্ঠান করা উচিত। প্রাণায়ামের মাধ্যমে আপনি শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এবং চিন্তার মাত্রা কমিয়ে আপনার মন শান্ত রাখতে পারেন।
- ভালো নিদ্রা: পর্যাপ্ত পরিমাণে নিদ্রা পাওয়া উচিত কারণ নিদ্রা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর নিদ্রার জন্য প্রতিদিন যথেষ্ট সময় বিন্দুবিন্দু আরাম নিতে হবে।
- জীবনযাপনের অন্যান্য কঠিন পদক্ষেপ: নিয়মিত চেকআপ, অপ্রয়োজনীয় চিন্তার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখা, নিরামিষ যীবনযাপন, নিয়মিত বাথরুম বিন্দুবিন্দু সামগ্রীগুলি ব্যবহার করা ইত্যাদি করতে হবে।
সামগ্রিকভাবে, এই পদক্ষেপগুলি মাধ্যমে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায়। তবে, এটি সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য নয় যে আপনি যখনই চান তখনই তাড়াতাড়ি লম্বা হয়ে যাবেন। শরীরের লম্বার সাইজ প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য একই নয়, এটি আপনার জেনে নিতে হবে এবং নিজের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
শেষ কথাঃ ৭ দিনে লম্বা হওয়ার উপায় - লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম
প্রিয় বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হলো ৭ দিনে লম্বা হওয়ার উপায় - লম্বা হওয়ার উপায় ও ব্যায়াম, মেয়েদের লম্বা হওয়ার উপায়, ৬ ফুট লম্বা হওয়ার উপায়, ৫ ৬ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়, ১৭ বছর বয়সে লম্বা হওয়ার উপায়, ইসলামে লম্বা হওয়ার দোয়া, লম্বা হওয়ার উপায় ঔষধ, কিভাবে তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়া যায় সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। তাই আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং এরকম আরো আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।